•   Friday, 31 Jan, 2025
রাজউক উত্তরা মানববন্ধন

উত্তরায় রাজউকের ‘অবৈধভাবে বরাদ্দকৃত’ প্লট বাতিলের দাবিতে মানববন্ধন

Generic placeholder image
  প্রকৌশল সমাচার অনলাইন

রাজউকের উত্তরা তৃতীয় পর্ব সম্প্রসারণ প্রকল্পে ক্ষতিগ্রস্তরা দাবি জানিয়েছে, আওয়ামী লীগ সরকারের সময় অবৈধভাবে বরাদ্দকৃত প্লটগুলো দ্রুত বাতিল করতে হবে এবং তাদের মধ্যে পুনরায় বরাদ্দ দিতে হবে। গত বৃহস্পতিবার (২৩ জানুয়ারি) ঢাকায় রাজউকের উত্তরা জোনাল অফিসের সামনে "উত্তরা তৃতীয় পর্ব প্রকল্প ক্ষতিগ্রস্ত কল্যাণ সমিতি"র ব্যানারে আয়োজিত এক মানববন্ধনে তারা এসব দাবি জানান।

মানববন্ধনে সমিতির সাধারণ সম্পাদক মো. জামাল উদ্দিন ভূঁইয়া বলেন, "যারা ২০০১ সালে ৫০ হাজার টাকা জমা দিয়ে প্লটের জন্য আবেদন করেছিলেন, তাদের অবশ্যই প্লট বরাদ্দ দিতে হবে। গত ২০ বছর ধরে আমরা প্লটের জন্য এক রাজউক অফিস থেকে আরেক অফিসে ঘুরছি। কিন্তু আওয়ামী লীগ সরকার বারবার বলেছে, বরাদ্দ দেওয়ার মতো পর্যাপ্ত প্লট নেই। অথচ এখন আমরা দেখছি কীভাবে এই প্লটগুলো লুটপাট করা হয়েছে। আমরা ক্ষতিগ্রস্তরা উদ্ধারকৃত প্লটগুলোর দাবি জানাই।"

তাদের অন্যান্য দাবিগুলোর মধ্যে রয়েছে, পরিবারের প্রতিটি সদস্যকে একটি করে প্লট বরাদ্দ দিতে হবে, স্বামী-স্ত্রী আলাদা আবেদন করলে তাদের আলাদা প্লট দিতে হবে। এছাড়া, যারা বিভিন্ন আইনি জটিলতার কারণে সময়মতো প্লটের জন্য আবেদন করতে পারেননি, তাদের এখন আবেদন করার সুযোগ দিতে হবে।

যাদের জমি রাজউকের উত্তরা তৃতীয় পর্ব সম্প্রসারণ প্রকল্প বাস্তবায়নের সময় সরকার অধিগ্রহণ করেছিল, তারা এই মানববন্ধনে অংশ নেন।

আরেক আন্দোলনকারী চান মিয়া বেপারি বলেন, "গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়েরই 'পূর্বাচল' ও 'চন্দ্রিমা' আবাসিক প্রকল্পের ন্যায় কতিপয় প্রকল্পে ক্ষতিগ্রস্তদের জন্য কম মূল্যে প্লট বরাদ্দের ব্যবস্থা থাকা সত্ত্বেও, উত্তরা ৩য় প্রকল্পে ক্ষতিগ্রস্ত এবং অন্যান্য আবেদনকারীদের প্লটের জন্য একই মূল্য ধার্য করা হয়েছে। সুতরাং একই মূল্যে ৩য় পর্বের ক্ষতিগ্রস্তদের প্লট অগ্রাধিকার ভিত্তিতে বরাদ্দ দেয়া উচিত।"

মানববন্ধনে অংশগ্রহণকারীরা বলেন, বর্তমান সরকার পদ্মা সেতু প্রকল্পে ক্ষতিগ্রস্তদের জন্য প্রায় ৪ হাজার আধুনিক সুযোগ-সুবিধাসম্পন্ন আবাসিক প্লট তৈরির উদ্যোগ নিয়েছে এবং হাতিরঝিল প্রকল্পে ক্ষতিগ্রস্তদের পুনর্বাসনের ব্যবস্থাও করছে। তারা আরও বলেন, রাজউক ক্ষতিগ্রস্তদের জমিতে প্লট বিক্রি করে শত শত কোটি টাকার ব্যবসা করেছে। কিন্তু ক্ষতিগ্রস্তরা কোনো প্লট পায়নি। তারা হুঁশিয়ারি দিয়ে বলেন, ক্ষতিগ্রস্তদের জন্য প্লট বরাদ্দের ঘোষণা না আসলে প্রকল্পের কাজ বন্ধ করে দিয়ে তারা আরও কঠোর আন্দোলন শুরু করবেন।

রাজউকের উত্তরা তৃতীয় পর্ব সম্প্রসারণ প্রকল্পে ক্ষতিগ্রস্তরা দাবি জানিয়েছে, আওয়ামী লীগ সরকারের সময় অবৈধভাবে বরাদ্দকৃত প্লটগুলো দ্রুত বাতিল করতে হবে এবং তাদের মধ্যে পুনরায় বরাদ্দ দিতে হবে। গত বৃহস্পতিবার (২৩ জানুয়ারি) ঢাকায় রাজউকের উত্তরা জোনাল অফিসের সামনে "উত্তরা তৃতীয় পর্ব প্রকল্প ক্ষতিগ্রস্ত কল্যাণ সমিতি"র ব্যানারে আয়োজিত এক মানববন্ধনে তারা এসব দাবি জানান।

মানববন্ধনে সমিতির সাধারণ সম্পাদক মো. জামাল উদ্দিন ভূঁইয়া বলেন, "যারা ২০০১ সালে ৫০ হাজার টাকা জমা দিয়ে প্লটের জন্য আবেদন করেছিলেন, তাদের অবশ্যই প্লট বরাদ্দ দিতে হবে। গত ২০ বছর ধরে আমরা প্লটের জন্য এক রাজউক অফিস থেকে আরেক অফিসে ঘুরছি। কিন্তু আওয়ামী লীগ সরকার বারবার বলেছে, বরাদ্দ দেওয়ার মতো পর্যাপ্ত প্লট নেই। অথচ এখন আমরা দেখছি কীভাবে এই প্লটগুলো লুটপাট করা হয়েছে। আমরা ক্ষতিগ্রস্তরা উদ্ধারকৃত প্লটগুলোর দাবি জানাই।"

তাদের অন্যান্য দাবিগুলোর মধ্যে রয়েছে, পরিবারের প্রতিটি সদস্যকে একটি করে প্লট বরাদ্দ দিতে হবে, স্বামী-স্ত্রী আলাদা আবেদন করলে তাদের আলাদা প্লট দিতে হবে। এছাড়া, যারা বিভিন্ন আইনি জটিলতার কারণে সময়মতো প্লটের জন্য আবেদন করতে পারেননি, তাদের এখন আবেদন করার সুযোগ দিতে হবে।

যাদের জমি রাজউকের উত্তরা তৃতীয় পর্ব সম্প্রসারণ প্রকল্প বাস্তবায়নের সময় সরকার অধিগ্রহণ করেছিল, তারা এই মানববন্ধনে অংশ নেন।

আরেক আন্দোলনকারী চান মিয়া বেপারি বলেন, "গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়েরই 'পূর্বাচল' ও 'চন্দ্রিমা' আবাসিক প্রকল্পের ন্যায় কতিপয় প্রকল্পে ক্ষতিগ্রস্তদের জন্য কম মূল্যে প্লট বরাদ্দের ব্যবস্থা থাকা সত্ত্বেও, উত্তরা ৩য় প্রকল্পে ক্ষতিগ্রস্ত এবং অন্যান্য আবেদনকারীদের প্লটের জন্য একই মূল্য ধার্য করা হয়েছে। সুতরাং একই মূল্যে ৩য় পর্বের ক্ষতিগ্রস্তদের প্লট অগ্রাধিকার ভিত্তিতে বরাদ্দ দেয়া উচিত।"

মানববন্ধনে অংশগ্রহণকারীরা বলেন, বর্তমান সরকার পদ্মা সেতু প্রকল্পে ক্ষতিগ্রস্তদের জন্য প্রায় ৪ হাজার আধুনিক সুযোগ-সুবিধাসম্পন্ন আবাসিক প্লট তৈরির উদ্যোগ নিয়েছে এবং হাতিরঝিল প্রকল্পে ক্ষতিগ্রস্তদের পুনর্বাসনের ব্যবস্থাও করছে। তারা আরও বলেন, রাজউক ক্ষতিগ্রস্তদের জমিতে প্লট বিক্রি করে শত শত কোটি টাকার ব্যবসা করেছে। কিন্তু ক্ষতিগ্রস্তরা কোনো প্লট পায়নি। তারা হুঁশিয়ারি দিয়ে বলেন, ক্ষতিগ্রস্তদের জন্য প্লট বরাদ্দের ঘোষণা না আসলে প্রকল্পের কাজ বন্ধ করে দিয়ে তারা আরও কঠোর আন্দোলন শুরু করবেন।

Comment As:

Comment (0)